প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে না পারলেও নির্বাচনে পর ঠিকই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাজনীতি এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। টিআইবি প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এ মন্তব্য করেন তিনি। জনসমর্থন না থাকায় বিএনপির আন্দোলনে মরচা ধরেছে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জনসমর্থন থাকলে সরকার উৎখাত করতে কোনও দলকে চোরাগোপ্তা হামলা করতে হতো না।'
'তারা জানায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ৮২ শতাংশ কোটিপতি। এ ছাড়া স্বতন্ত্র নির্বাচন করা প্রায় ৪৭ শতাংশ কোটিপতি প্রার্থী। কোটিপতি প্রার্থীর মোট সংখ্যা ৫৭১। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ২৩৫ জন কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন। টিআইবি আরও জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ প্রার্থীই ব্যবসায়ী।
'জনসমর্থন না থাকায় বিএনপির আন্দোলনে মরচা ধরেছে' : ওবায়দুল কাদের
বিগত ১৫ বছরের ব্যবধানে ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অংশগ্রহণের হার বেড়েছে ২১ শতাংশ। শুধু ব্যবসায়ী প্রার্থী নন, বেড়েছে বছরে এক কোটি টাকা আয় করেন এমন প্রার্থীর সংখ্যা। এবারের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১৬৪ জন প্রার্থী বছরে আয় করেন কোটি টাকা। তবে কোটি টাকার কম আয় করেন, এমন প্রার্থীর সংখ্যা ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ ছাড়া প্রায় ২৭ ভাগ প্রার্থী কোটিপতি (অস্থাবর সম্পদমূল্যের ভিত্তিতে)। শতকোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা ১৮।'